নিমিশা প্রিয়া (Nimisha Priya) ফিরবে কি ফাঁসির মঞ্চ থেকে?

আবহমান কাল ধরে মানুষ প্রাচীনকালে যাযাবর এর জীবন যাপন করেছে। এখন মানুষ থিতু হতে চায়। সেই কারণেই তো সে খাদ্য সংগ্রাহক থেকে খাদ্য উৎপাদক হয়েছিল। যাযাবর জীবন ত্যাগ করে এক নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে বানিয়েছিল ঘরবাড়ি। তৈরি হয়েছিল তার নিজের গ্রাম এলাকা তার দেশ। জন্মভূমি বলে তাকে মায়েরই মতো ভালোবাসতে শিখেছিল।
কিন্তু সেই যাযাবর জীবন না থাকলেও এখনো মানুষ কাজের খোঁজে দূরে কোথাও যায় পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে। এমনকি বড় বড় পেশাতে ও তাকে বিদেশ পাড়ি দিতে হয়।
আজ গল্প শোনাবো কেরালার ছোট্ট একটি মেয়ের কথা যে মাত্র উনিশ বছর বয়সেই বিদেশ পাড়ি দিয়েছিল ভালোভাবে বেঁচে থাকবার উদ্দেশ্যে। পরিবারে আরেকটু স্বাচ্ছন্ন দেবার উদ্দেশ্যে সে নিজের গ্রাম জন্মভূমি ত্যাগ করে ১১ হাজার কিলোমিটার দূর ইয়েমেনের রাজধানী সানায় গিয়ে চাকরি করতে শুরু করেছিল।

নাসের চাকরি করতে করতে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে সে তার চাকরিতে উন্নতি করে। এই ভুলে ফেলে একটি ক্লিনিক। সুখ স্বাচ্ছন্দের সাথে তার জীবন যখন এগিয়ে চলছিল, তার থেকে পথচ্যুতি হয়ে কিভাবে সে এখন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ইয়েমেনের সেন্ট্রাল জেলে বন্দী হল তার গল্প বলব

 

 

 

 

 

 

 

Leave a Comment